Blog

গুরুত্বপূর্ণ বইয়ের নাম

১। পুতুল নাচের ইতিকথা- মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
২। জোছনা ও জননীর গল্প- হুমায়ুন আহমেদ
৩। পথের পাঁচালি- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
৪। লোটা কম্বল- সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
৫। পদ্মা নদীর মাঝি- মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
৬। একাত্তরের দিনগুলি- জাহানারা ইমাম
৭। দিবারাত্রির কাব্য- মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
৮। কবি- তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়।
৯। আরন্যক- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
১০। চরিত্রহীন – শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১১। লালসালু- সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ
১২। অপরাজিত – বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
১৩। শ্রীকান্ত -শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১৪। চোখের বালি- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১৫। গণদেবতা – তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
১৬। আলালের ঘরের দুলাল- প্যারিচাঁদ মিত্র
১৭। হুতোম পেঁচার নকশা- কালী প্রসন্ন সিংহ
১৮। দৃষ্টিপ্রদীপ – বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
১৯। সূর্যদীঘল বাড়ি- আবু ইসহাক
২০। নিষিদ্ধ লোবান- সৈয়দ শামসুল হক
২১। জননী- শওকত ওসমান
২২। খোয়াবনামা – আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
২৩। হাজার বছর ধরে- জহির রায়হান
২৪। তেইশ নম্বর তৈলচিত্র – আলাউদ্দিন আল আজাদ
২৫। চিলেকোঠার সেপাই- আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
২৬। সারেং বউ- শহীদুল্লাহ কায়সার
২৭। আরোগ্য নিকেতন- তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
২৮। প্রদোষে প্রাকৃতজন – শওকত আলী
২৯। খেলেরাম খেলে যা- সৈয়দ শামসুল হক
৩০। রাইফেল রোটি আওরাত- আনোয়ার পাশা
৩১। গঙ্গা- সমরেশ বসু
৩২। শঙ্খনীল কারাগার- হুমায়ুন আহমেদ
৩৩। নন্দিত নরকে- হুমায়ুন আহমেদ
৩৪। দীপু নাম্বার টু- জাফর ইকবাল
৩৫। মা- আনিসুল হক
৩৬। আট কুঠরি নয় দরজা- সমরেশ মজুমদার
৩৭। কড়ি দিয়ে কিনলাম- বিমল মিত্র
৩৮। মধ্যাহ্ন- হুমায়ূন আহমেদ।
৩৯। উত্তরাধিকার- সমরেশ মজুমদার
৪০। কালবেলা- সমরেশ মজুমদার
৪১। কৃষ্ণকান্তের উইল- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৪২। সাতকাহন- সমরেশ মজুমদার
৪৩। গর্ভধারিণী – সমরেশ মজুমদার
৪৪। পূর্ব-পশ্চিম- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
৪৫। প্রথম আলো- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
৪৬। চৌরঙ্গী – শঙ্কর
৪৭। দূরবীন – শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
৪৮। পার্থিব- শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
৪৯। হাঙ্গর নদী গ্রেনেড - সেলিনা হোসেন 
৫০। হাসুলি বাঁকের উপকথা - তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় 
৫১। সেই সময়- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
৫২। মানবজমিন – শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
৫৩। তিথিডোর – বুদ্ধদেব বসু
৫৪। পাক সার জমিন সাদ বাদ- হুমায়ুন আজাদ
৫৫। ক্রীতদাসের হাসি- শওকত ওসমান
৫৬। শাপমোচন – ফাল্গুনী মুখোপাধ্যায়
৫৭। মাধুকরী- বুদ্ধদেব গুহ
৫৮। দেশে বিদেশে- মুজতবা আলী
৫৯। আরেক ফাল্গুন – জহির রায়হান
৬০। কাশবনের কন্যা- শামসুদ্দিন আবুল কালাম
৬১। বরফ গলা নদী- জহির রায়হান
৬২। বিষবৃক্ষ – বঙ্কিম চট্টোপাধ্যায়
৬৩। দৃষ্টিপাত- যাযাবর
৬৪। তিতাস একটি নদীর নাম- অদৈত মল্লবর্মন
৬৫। কাঁদো নদী কাঁদো- সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ
৬৬। আনন্দমঠ – বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৬৭। একাত্তরের যীশু- শাহরিয়ার কবির
৬৮। প্রজাপতি – সমরেশ বসু
৬৯। নীলকণ্ঠ পাখির খোঁজে – অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়
৭০। মাধুকরী – বুদ্ধদেব গুহ
৭১। হুযুর কেবলা- আবুল মনসুর আহমেদ
৭২। ওঙ্কার- আহমদ ছফা
৭৩। আমার দেখা রাজনীতির ৫০ বছর- আবুল মনসুর আহমদ
৭৪। কত অজানারে- শঙ্কর
৭৫। ভোলগা থেকে গঙ্গা- রাহুল সাংকৃত্যায়ন
৭৬। টেনিদা- নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়
৭৭। বিষাদ সিন্ধু- মীর মোশাররফ হোসেন।
৭৮। বিবর- সমরেশ বসু
৭৯। কবর- মুনীর চৌধুরী
৮০। কোথাও কেউ নেই- হুমায়ুন আহমেদ
৮২। হিমু অমনিবাস – হুমায়ুন আহমেদ
৮৩। মিসির আলী অমনিবাস- হুমায়ুন আহমেদ
৮৪। আমার বন্ধু রাশেদ- মুহম্মদ জাফর ইকবাল
৮৫। অসমাপ্ত আত্মজীবনী – জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান
৮৬। শঙ্কু সমগ্র- সত্যজিৎ রায়
৮৭। মাসুদ রানা- কাজী আনোয়ার হোসেন।
৮৮। ফেলুদা সমগ্র- সত্যজিৎ রায়
৮৯। তিন গোয়েন্দা- সেবা প্রকাশনী
৯০। কিরীটী সমগ্র- নীহাররঞ্জন গুপ্ত
৯১। কমলাকান্তের দপ্তর- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৯২। পথের দাবি- শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৯৩। গোরা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৯৪। শবনম- সৈয়দ মুজতবা আলী
৯৫। নৌকাডুবি – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৯৬। আদর্শ হিন্দু হোটেল- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
৯৭। বহুব্রীহি – হুমায়ুন আহমেদ
৯৮। দেবদাস – শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৯৯। মধ্যাহ্ন- হুমায়ুন আহমেদ
১০০। বাদশাহ নামদার- হুমায়ুন আহমেদ

Share