- COMMONWEALTH প্রথম কোন আন্তঃ সংস্থার সদস্যপদ লাভ, পাকিস্তান বিরোধিতা করেছিলো, ৩২তম সদস্য
১৯৭২ (১৮ এপ্রিল)
- ILO (Int’l Labour Org.) ১৯৭২
- NAM (জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন) ১৯৭২
- OIC (Org. of Islamic Countries) ১৯৭৪ (২৩ ফেব্রুয়ারি)
- UNESCO (জাতিসংঘের শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক অধিদপ্তর) ১৯৭২
- IBRD (World Bank) ১৯৭২ (১৭ আগস্ট)
- UN (United Nation) ১৩৬তম সদস্য ১৯৭৪ (১৭ সেপ্টেম্বর)
- UN-এর নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য (স্বস্তি পরিষদ) মোট ২ বার,২য় বার (১৯৯৯ সালে নির্বাচিত, ২০০০-০১ মেয়াদে) সভাপতির দায়িত্ব পালন করে. সভাপতিত্ব করেন আনোয়ারুল করিম চৌধুরী; ১ম বার : ১৯৭৮ (১০...
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশঃ
• প্রথম জাতিসংঘ মিশনে কাজ করে- ১৯৮৮ • মিশনে মৃত বাংলাদেশি সৈন্যের সংখ্যা- ৯৮জন • পুলিশ বাহিনী প্রেরণে শীর্ষে- বাংলাদেশ • জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা বাহিনীর শিরস্ত্রাণের রং- নীল • মোট কাজ করেছে- ৪৫টি মিশনে, ৩০টি দেশে • জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা বাহিনীর প্রতীক কোন রং- নীল • সৈন্য প্রেরণে প্রথম (সবচেয়ে সৈন্য প্রেরণকারী দেশ)- বাংলাদেশ
কূটনৈতিক মিশন/দূতাবাসঃ
• বিশ্বে বাংলাদেশের দূতাবাস আছে- ৪৭টি দেশে • কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই কিন্তু বাণিজ্যিক সম্পর্ক আছে- তাইওয়ান • দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশের কোনো দেশেই বাংলাদেশের কোন দূতাবাস নেই • বাংলাদেশে সার্কভূক্ত যে দেশের দূতাবাস নেই- মালদ্বীপ • কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই- ইসরাইলের সঙ্গে • টেলিযোগাযোগ...
বাংলা সাহিত্যে আঠার শ সাল থেকে আধুনিক যুগের সূত্রপাত। স্বকীয় বৈশিষ্ট্যের স্বতন্ত্র গৌরব নিয়ে এ যুগের সূত্রপাত। ইংরেজ আগমণের ফলপ্রসূ প্রভাবের সঙ্গে এ যুগের সম্পর্ক জড়িত। ইংরেজি শিক্ষা ও সাহিত্যের সঙ্গে পরিচয়ের মাধ্যমে এদেশের বুদ্ধিজীবীরা চিন্তায় , কাজে ও সৃষ্টিতে এক নতুনত্ব অনুভব করেন, তার নাম দেয়া হয় নবজাগৃতি বা রেঁনেসা। আর এই নব জাগৃতিই আধুনিক যুগকে সামাজিক -সাংস্কৃতিক দিক দিয়ে মধ্যযুগ থেকে বিচ্ছিন্ন করেছে। ১৮০০ খ্রিস্টাব্দ থেকে আধুনিক যুগ ধরা হলেও এই যুগের বিশেষ লক্ষণ পূর্ব থেকে কিছুটা পরিস্ফুট হতে দেখা যায়। ১৭৬০ সালে পরলোকগত মধ্যযুগের শেষ কবি ‘ রায়গুণাকর ভারতচন্দ্র’ -এর ‘অন্নদামঙ্গল ‘ কাব্য মানবিকতার সুরটি ঝংকৃত হয়ে...
মাইকেল মধুসূদন দত্ত ঊনবিংশ শতাব্দীর বিশিষ্ট বাঙালি কবি ও নাট্যকার তথা বাংলার নবজাগরণ সাহিত্যের অন্যতম পুরোধা ব্যক্তিত্ব। ব্রিটিশ ভারতের যশোর জেলার এক সম্ভ্রান্ত কায়স্থ বংশে জন্ম
হলেও মধুসূদন যৌবনে খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করে মাইকেল মধুসূদন নাম গ্রহণ করেন এবং পাশ্চাত্য সাহিত্যের দুর্নিবার আকর্ষণবশত ইংরেজি ভাষায় সাহিত্য রচনায় মনোনিবেশ করেন। জীবনের দ্বিতীয় পর্বে মধুসূদন আকৃষ্ট হন নিজের মাতৃভাষার প্রতি। এই সময়েই তিনি বাংলায় নাটক, প্রহসন ও কাব্যরচনা করতে শুরু করেন। মাইকেল মধুসূদন বাংলা ভাষায় সনেট ও অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তক। তাঁর সর্বশ্রেষ্ঠ কীর্তি অমিত্রাক্ষর ছন্দে রামায়ণের উপাখ্যান অবলম্বনে রচিত মেঘনাদবধ কাব্য নামক মহাকাব্য। তাঁর অন্যান্য উল্লেখযোগ্য গ্রন্থাবলি: দ্য ক্যাপটিভ লেডি, শর্মিষ্ঠা, কৃষ্ণকুমারী (নাটক), পদ্মাবতী...
Ans: 117th
Ans: 16th
Ans: 19th